বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা বিধিমালা,২০১১

                                                                                         পরিশিষ্ট-'ক'
                                                                                   (বিধি-১০(৬) দ্রষ্টব্য)
                              উন্মুক্ত স্থান বা ছড়ার মধ্যস্থিত বালুমহাল হইতে বালু উত্তোলনের ইজারা চুক্তি ফরম ।

এই বালুমহাল ইজারাচুক্তিপত্র ভূমি মন্ত্রণালয়ের পক্ষে জেলা প্রশাসক /কালেক্টর জেলা....…………………………….(অতঃপর ইজারাদাতা বলিয়া অভিহিত হইবে
                                                                                                                                                                                  -প্রথম পক্ষ
                                                                                             এবং
"…………………………………………………………………………………….পিতা/স্বামী"……………………………………………………………………………..
বর্তমান ঠিকানা………………………………………….……………………...পেশা……………………………………….…………………………..(অতঃপর ইজারাগ্রহীতা বলিয়া অভিহিত হইবে)
                                                                                                                                                                                  -দ্বিতীয় পক্ষ
এর মধ্যে….…………………….সনের….…………………….মাসের.….…………………….তারিখ সম্পাদিত হইল :
যেহেতু ইজারাদাতা…….………………….জেলায় অবস্থিত নিম্ন তফসিলভুক্ত বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০১১ মোতাবেক বালুমহালের মালিক;
যেহেতু…………………………….জেলার জেলা প্রশাসক/কালেক্টর উক্ত প্রস্তাব গ্রহণ করিয়া……………………………………………………………….
সনের জন্য……………………………………………………(কথায়........……………………..) টাকায় ইজারা প্রদানে সম্মত হইয়াছেন;
সেহেতু এখন ইজারাগ্রহীতা কর্তৃক তফসিলে বর্ণিত বালুমহাল……………………..তারিখ হইতে…………………….তারিখ পর্যন্ত সময়ের জন্য নিম্ন বর্ণিত শর্তে ইজারা গ্রহণে স্বীকৃত হওয়ায় এবং উক্ত সময়ের ইজারামূল্য বাবদ সর্বমোট……………………(কথায়……………………) টাকা পরিশোধ করায় ইজারাদাতা ইজারাগ্রহীতার সহিত নিম্নোক্ত মর্মে ও শর্তে অঙ্গীকারাবদ্ধ হইলেন :
(১) ইজারাগ্রহীতা বালুমহালের পরিসীমা বা চৌহদ্দী বজায় রাখিবেন ও সংরক্ষণ করিবেন। কেহ যাহাতে এই বালুমহালে অনুপ্রবেশ বা বেদখল না করেন তাহা ইজারাগ্রহীতা নিশ্চিত করিবেন।
(২) ইজারামূল্য বা তার কিস্তি খেলাপ হইলে ইজারাবকেয়া মূল্যের প্রচলিত হারে সুদ আরোপ করা হইবে এবং সুদসহ ইজারামূল্য বা কিস্তি Public Demands Recovery Act, 1913 মোতাবেক আদায় যোগ্য হইবে ।
(৩) ইজারাগ্রহীতা অনুমোদিত তোলা ব্যতীত অন্য কোন অর্থ আদায় করিতে পারিবেন না এবং বিক্রেতা বা ক্রেতাকে কোন ভাবে হয়রানি করিতে পারিবেন না ।
(৪) ইজারাগ্রহীতা এই বালুমহালে ইজারাধীন তাহার কোন ইজারা স্বত্ব, স্বার্থ বা অধিকার অন্য কাহারও নিকট হস্তান্তর বা সাব-লীজ প্রদান করিতে পারিবেন না ।
(৫) ইজারাগ্রহীতা প্রচলিত আইনের অধীন প্রদেয় বা আরোপযোগ্য যে কোন প্রকারের কর, ডিউটি ইত্যাদি প্রদান বা পরিশোধ করিতে বাধ্য থাকিবেন।
(৬) ইজারাগ্রহীতা এই ইজারা চুক্তি বলে তোলা আদায় ব্যতীত অন্য কোন অধিকার বা সুবিধা অর্জন করিবে না ।
(৭) ইজারা গ্রহীতা ব্যবসা বাণিজ্য বা চলাচলের জন্য স্বাভাবিক নৌ-চলাচলে কোন বিঘ্ন সৃষ্টি করিবেন না এবং জনস্বাস্থ্য হানিকর কোন পানি দূষণ করিতে পারিবেন না ।
(৮) কালেক্টর বা নৌ-বিভাগ বা মৎস্য বিভাগের প্রদত্ত সকল শর্ত পালন করিতে ইজারাগ্রহীতা বাধ্য থাকিবেন।
(৯) সরকারের নির্দেশ বা এই চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করিলে যে কোন সময় এই ইজারা বাতিল করা যাইবে এবং বালুমহালের দখল সরকার বরাবর স্বয়ংক্রিয়ভাবে দখল প্রত্যার্পণ হইবে।
(১০) ইজারাদাতা ইজারাকৃত বালুমহালের উপরিভাগে বা অভ্যন্তরের সকল খনিজ সম্পদ বা আকরিক এর মালিকানা এবং তৎসহ অনুরূপ প্রাকৃতিক সম্পদাদি অনুসন্ধান, সংগ্রহ, জান, উত্তোলন, প্রসেসিং ও স্থানান্তর ইত্যাদি কার্যক্রমের জন্য প্রয়োজনীয় অন্য সকল পুনোর সুবিধাদির অধিকার সংরক্ষণ করিবেন। এই সম্পদের উপর ইজারা গ্রহীতার কোন অধিকার থাকিবে না এবং উক্ত কার্যক্রম গ্রহণের ক্ষেত্রে তাহার কোন আপত্তিও গ্রহণযোগ্য হইবে না ।
(১১) নৌ-বন্দর সীমার মধ্যে বালু উত্তোলন ও ড্রেজিং এর কার্যক্রম চালানোর জন্য ড্রেজার দ্বারা নৌ-পথে নৌ-চলাচল বিঘ্নিত হইলে বা অননুমোদিত ড্রেজার বা বিধি বহির্ভূতভাবে ড্রেজার মোতায়েন করিলে নৌ-আইন ভঙ্গের কারণে বা নৌ-নিরাপত্তা বিঘ্নিত হইবার কারণে সরকার কর্তৃক ক্ষমতা প্রদত্ত কর্তৃপক্ষ ISO-1976 অনুযায়ী ইজারাগ্রহীতা এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে পারিবে এবং ইজারাগ্রহীতা তা মানিয়া নিতে বাধ্য
থাকিবেন ।
(১২) ইজারাদার সূর্যোদয় হইতে সূর্যাস্ত কাল পর্যন্ত বালু আহরণ করিতে পারিবেন। ইহার অন্যথায় বালু আহরণ করিতে হইলে জেলা কমিটির সভাপতির লিখিত অনুমতি গ্রহণ করিতে হইবে।
(১৩) যদি ইজারাধীন বালুমহাল বা এর কোন অংশ, জনস্বার্থে ব্যবহারের জন্য, যে কোন সময়ে সরকারের প্রয়োজন হয় তবে চাহিবামাত্র ইজারাগ্রহীতা তা সরকারের নিকট ফেরত প্রদান করিতে বাধ্য থাকিবেন। তবে এইক্ষেত্রে ইজারাদারের কোন ক্ষতিসাধিত হইলে আনুপাতিক হারে ( Fair and equitable) ক্ষতিপূরণ পাইবেন এবং জেলা প্রশাসক এই ক্ষতিপূরণের পরিমাণ ধার্য করিবেন যাহা ইজারাগ্রহীতা মানিয়া নিতে বাধ্য থাকিবেন ।

                                                                            তফসিল
ইজারাধীন/ড্রেজিং ইজারাধীন বালুমহালের বিস্তারিত বর্ণনা ঃ
(১ ) জেলার নাম ………………………………………..  (২) উপজেলার নাম ……………………………………….. 
(৩) মৌজা ………………………………………………… (৪) জেএল নং ……………………………………….. ………
(৫) খতিয়ান নং ………………………………………… (৬) দাগ নং ……………………………………….. …………..
(৭ ) জমির পরিমাণ …………………………………… 
 

চিহ্নিত বালুমহালের জমির পরিমাণ বা ইজারাধীন জমির পরিমাণ এই ইজারা দলিলে উপরোক্ত শর্তসাপেক্ষে উপরে উল্লিখিত তারিখ ও বৎসরে ………………(ইজারাচুক্তি স্বাক্ষরের স্থান) সাক্ষীগণের উপস্থিতিতে উভয়পক্ষ স্বাক্ষর ও সীল (যদি থাকে ) প্রদান করিলেন । 

স্বাক্ষর                                                                                                                                                                                                                   ইজারাগ্রহীতা
 

স্বাক্ষর
ইজারাদাতা (জেলা প্রশাসক)

১। 
সাক্ষী :
পূর্ণ নাম ও স্বাক্ষর
ঠিকানা

২।                                                                                                                                                                                                                    পূর্ণ নাম ও স্বাক্ষর
ঠিকানা

                                                                                        পরিশিষ্ট-'খ'
                                                                                     (বিধি-১০(৬) দ্রষ্টব্য)
          নদীর তলদেশ হইতে ড্রেজিং পদ্ধতিতে বালু বা মাটি উত্তোলনের ইজারা চুক্তি ফরম
এই ড্রেজিং ইজারা চুক্তিপত্র ভূমি মন্ত্রণালয়ের পক্ষে জেলা প্রশাসক /কালেক্টর জেলা.……………………..(অতঃপর ইজারাদাতা বলিয়া অভিহিত হইবে)
                                                                                                                                                                                                     —প্রথম পক্ষ
                                                                                         এবং
 ………………………………………………………………………..…      পিতা/স্বামী      ……………………………………………………………………………………………বর্তমান
ঠিকানা..…………………………………………………………..… পেশা …………………………………………………………..…..(অতঃপর ইজারাগ্রহীতা বলিয়া
অভিহিত হইবে)
                                                                                                                                                                                                   —দ্বিতীয় পক্ষ
এর মধ্যে………………………………………………………সনের………………………মাসের………………………………তারিখ সম্পাদিত হইল :
যেহেতু ইজারাদাতা ………………………………………………জেলায় অবস্থিত নিম্ন তফসিলভুক্ত বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০১১ মোতাবেক হাইড্রোগ্রাফিক জরিপে চিহ্নিত স্থানের মালিক ;
যেহেতু…………………………….. জেলার জেলা প্রশাসক/কালেক্টর উক্ত প্রস্তাব গ্রহণ করিয়া..…………………সনের জন্য………………………………………………(কথায়........…………......... ...) টাকায় ইজারা প্রদানে সম্মত হইয়াছেন :
সেহেতু এখন ইজারা গ্রহীতা কর্তৃক তফসিলে বর্ণিত এবং হাইড্রোগ্রাফিক জরিপে চিহ্নিত বালুমহাল..……….. তারিখ হইতে…………. তারিখ পর্যন্ত সময়ের জন্য নিম্ন বর্ণিত শর্তে ইজারা গ্রহণে স্বীকৃত হওয়ায় এবং ইজারা মূল্য বাবদ সর্বমোট.......……………(কথায়..……………………) টাকা পরিশোধ করায় ইজারাদাতা ইজারা গ্রহীতার সহিত নিম্নোক্ত মর্মে ও শর্তে অঙ্গীকারাবদ্ধ
হইলেন :—
(১) নৌ-পথের অবকাঠামোগত পরিবর্তন করা যাইবে না।
(২) মাটি কাটিবার পর LLW হইতে পানির সর্বোচ্চ গভীরতা ১২.০০ ফুটের বেশী হইবে না।
(৩) নদীর স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য অক্ষুন্ন রাখিয়া ১:৩ ঢাল সংরক্ষণ করিয়া বালু বা মাটি উত্তোলন করিতে হইবে এবং কোন স্থানে অস্বাভাবিক গভীরতায় নদী খনন করা যাইবে না ।
(৪) গ্যাস লাইন, ওয়াসা লাইন, টিএন্ডটি লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হইলে উত্তোলনকারী নিজ দায়িত্বে ও ব্যয়ে উহা মেরামত করিতে বাধ্য থাকিবেন ।
(৫) বালু বা মাটি উত্তোলনকালে নৌ-চলাচলের কোন বিঘ্ন সৃষ্টি করা যাইবে না এবং রাত্রিকালে বালু বা মাটি খনন করা যাইবে না ।
(৬) বালু বা মাটি খননের সময় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে লাল পতাকা প্রদর্শন করিতে হইবে এবং যেখানে “নোঙ্গর নিষিদ্ধ” সাইন বোর্ড আছে সেস্থানে খনন করা যাইবে না।
(৭) বালু বা মাটি উত্তোলনের সময় স্থানীয় জনগণের জায়গা জমি ক্ষতিগ্রস্ত করা যাইবে না এবং ক্ষতির সম্মুখীন হইলে ইজারাগ্রহীতা নিজ উদ্যোগে তা সমাধা করিবে । তাহাতে ইজারাদাতা কোনরূপ হস্তক্ষেপ করিবে না বা দায়ী থাকিবে না ।
(৮) বালু বা মাটি উত্তোলনকালে কোন প্রকার দুর্ঘটনার জন্য ইজারাদাতা দায়ী থাকিবে না। যে কোন প্রকার ক্ষয়ক্ষতির জন্য ইজারাগ্রহীতা দায়ী থাকিবেন এবং কোন প্রকার ক্ষতিপূরণের দাবী আসিলে ইজারাগ্রহীতাকে তাহা বহন করিতে হইবে।
(৯) বালু উত্তোলনকালে নদীর তীর, তীর সংলগ্ন ফসলি জমি বা গ্রামের পরিবেশের কোনরূপ ক্ষতিসাধন করা যাইবে না।
(১০) নদীর তীর ভূমির ঢাল (Slopc) যথাযথভাবে সংরক্ষণ করিয়া বালু উত্তোলন করিতে হইবে ।
(১১) জীব-বৈচিত্র সংরক্ষণ ও পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখিতে হইবে।
(১২) বালু উত্তোলনের বিষয়ে সরকার কর্তৃক জারীকৃত সকল সার্কুলার, বিধি-বিধান ও আইনসমূহ মানিয়া চলিতে হইবে। বর্ণিত কোন শর্ত ভঙ্গ করিলে জেলা প্রশাসক তাৎক্ষণিকভাবে উত্তোলন বন্ধ করিয়া দিবেন এবং ইজারাবাতিল বলিয়া গণ্য হইবে।
(১৩) উত্তোলনকৃত বালু বা মাটি কোন অবস্থাতেই নদীর তীরে বা নদীতে ফেলা যাইবে না ।
(১৪) বালু বা মাটি উত্তোলনের সময় সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও ব্যক্তি- মালিকানাধীন কোন প্রতিষ্ঠানের স্থাপনা বা অবকাঠামোর কোন ক্ষতি করা যাইবে না। কোন ক্ষতিপূরণের দাবি আসিলে ইজারাগ্রহীতা তাহা বহন করিবেন।
(১৫) ড্রেজারের মাধ্যমে বালু বা মাটি উত্তোলন শেষে ড্রেজিং সংক্রান্ত যাবতীয় মালামাল (যেমন ড্রেজার, পাইপ ইত্যাদি) ইজারাগ্রহীতা দ্রুত সাইট হইতে সরাইয়া নিতে বাধ্য থাকিবেন ।
(১৬) প্রস্তাবিত এলাকা হইতে মাটি কাটিবার সময় নৌ-চলাচলের কোন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করিতে পারিবেন না ।
(১৭) বালু বা মাটি উত্তোলনের ফলে নদীর তীর যাহাতে ভাঙ্গিয়া না যায় সেই দিকে লক্ষ্য রাখিতে হইবে।
(১৮) চুক্তিপত্রের সাথে সংযুক্ত হাইড্রোগ্রাফিক জরিপ চার্টের চিহ্নিত স্থানের বাহিরে মাটি উত্তোলন করা যাইবে না।"
(১৯) ইজারাদার সূর্যোদয় হইতে সূর্যাস্ত কাল পর্যন্ত বালু আহরণ বিতে রবেন। ইহার অন্যথায় বালু আহরণ করিতে হইলে জেলা কমিটির সভাপতির লিখিত অনুমতি গ্রহণ করিতে হইবে।
(২০) বর্ণিত কোন শর্ত ভঙ্গ করা হইলে ইজারাদাতা তাৎক্ষণিকভাবে উত্তোলন কার্য করিয়া দিতে পারিবেন এবং তাহাতে ইজারা বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে।

                                                                                         তফসিল
ইজারাধীন/ড্রেজিং ইজারাধীন বালুমহালের বিস্তারিত বর্ণনা :
(১) জেলার নাম ………………………………… (২) উপজেলার নাম,………………………………...
(৩) মৌজা ………………………………………... (8) জেএল নং..……………………………….……….
(৫) খতিয়ান নং.………………………………....(৬) দাগ নং……………………………………………..
(৭) জমির পরিমাণ,………………………………...

চিহ্নিত বালুমহালের জমির পরিমাণ বা ইজারাধীন জমির পরিমাণ এই ইজারাদলিলে উপরোক্ত শর্তসাপেক্ষে উপরে উল্লিখিত তারিখ ও বৎসরে………………………………(ইজারাচুক্তি স্বাক্ষরের স্থান) স্বাক্ষীগণের উপস্থিতিতে উভয়পক্ষ স্বাক্ষর ও সীল (যদি থাকে) প্রদান করিলেন।

স্বাক্ষর
ইজারাগ্রহীতা

স্বাক্ষর
ইজারাদাতা (জেলা প্রশাসক)

সাক্ষী :-                                                                                                                                                                                                               ১। 
পূর্ণ নাম ও স্বাক্ষর
ঠিকানা
2।
পূর্ণ নাম ও স্বাক্ষর
ঠিকানা

আবেদনপত্রের ক্রমিক নম্বর ঃ …………………………...

                                                                           পরিশিষ্ট-গ
                                                                     (বিধি-৯(১) দ্রষ্টব্য)
                    বালুমহাল ইজারা দরপত্রে অংশগ্রহণের জন্য তালিকাভুক্তির আবেদন ফরম।
বরাবর
জেলা প্রশাসক                                                                                                                                                                                                      …………………………..। 
মহোদয়,
যথাযথ সম্মান পূর্বক বালুমহাল ইজারাদার হিসাবে তালিকাভুক্তির জন্য সংশ্লিষ্ট কাগজপত্রসহ
নিম্নরূপ তথ্যাদি সদয় বিবেচনার জন্য পেশ করা হইল ৷
১     আবেদনকারীর নাম                          :
১.২  পিতা/স্বামীর নাম                              :
১.৩ মাতার নাম                                       :
২    আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা         :
২.১ আবেদনকারীর স্থায়ী ঠিকানা              :
৩   ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন নম্বর (যদি থাকে)    :
৪   ব্যবসায়িক নিবন্ধন সূত্র ও তারিখ         :
৫  কর নিবন্ধন নম্বর (টি আই এন)            :
৬ জাতীয় পরিচয় পত্র নং                          :
৭ টেলিফোন/মোবাইল নং                          :
৮ ই- মেইল (যদি থাকে )                            :
৯ কোন শ্রেণীর তালিকাভুক্তির সনদ এর     :
জন্য আবেদন করা হইতেছে

উপরোক্ত তথ্যাদি যাচাইপূর্বক আমাকে বালুমহাল ইজারা প্রাপ্তির নিমিত্ত তালিকাভুক্তি সনদ প্রদানের জন্য অনুরোধ জানানো হইল।

                                                                                                                                                                        আবেদনকারীর স্বাক্ষর
                                                                                                                                                                        তারিখ ঃ                                       -------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
অফিস কপি                                                                                                                                                                                                                                                                               আবেদন গ্রহণের রশিদ 
আবেদনকারীর নাম :
ঠিকানা :
ক্রমিক নম্বর ঃ.…………………………..  তারিখ ঃ.…………………………

                                                                                                                                                                               গ্রহণকারীর স্বাক্ষর ও সীল

                                                                                                পরিশিষ্ট-'ঘ'
                                                                                           (বিধি-৯(৪) দ্রষ্টব্য)
                                  বালুমহাল ইজারা দরপত্রে অংশগ্রহণের জন্য তালিকাভুক্তির শর্তাবলী
তালিকাভুক্তির ধরন : (ক) প্রথম শ্রেণী
                                (খ) দ্বিতীয় শ্রেণী

বিঃ দ্রঃ
তালিকাভুক্তি বা ইজারা চুক্তির কোন শর্ত ভঙ্গ করা হইলে উক্ত তালিকাভুক্তি বাতিল বা স্থগিত বা কালো তালিকাভুক্ত করা যাইবে ।

                                                                                                                                                           রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে
                                                                                                                                                              আবদুল ওহাব খান
                                                                                                                                                                      উপ-সচিব।